নেত্রকোণার হাওরাঞ্চল খালিয়াজুরির পাঁচহাট এলাকায় ধনু নদে বিয়ে বাড়ির স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের মধ্যে আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে এই দুই মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এর আগে, গত শুক্রবার উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট চরপাড়া এলাকায় ধনু নদে স্পিডবোট ডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর গতকাল শনিবার এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার হয়। এ নিয়ে নিখোঁজ হওয়া মোট চারজনের মধ্যে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। এখনও একজন নিখোঁজ রয়েছেন।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে ধনু নদের চরপাড়া এলাকায় ঘটনাস্থল থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ভাসমান অবস্থায় লায়লা আক্তার (৭) ও শিরিন আক্তারের (১৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। লায়লা স্বপন মিয়ার মেয়ে মোছা. ও শিরিন আক্তার নবাব মিয়ার মেয়ে।
উদ্ধার হওয়া তিনজনসহ নিখোঁজ আরও একজনের বাড়ি উপজেলার আন্ধাইর গ্রামে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এমএ কাদের জানান, আজ সকালে ধনু নদের চরপাড়া এলাকায় ঘটনাস্থল থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ভাসমান অবস্থায় লায়লা ও শিরিন আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। পরে উদ্ধার হওয়া দুজনের মরদেহ তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আন্ধাইর গ্রামের নবাব মিয়ার ছেলে রানা মিয়ার বিয়ে উপলক্ষে ভাড়ায় আনা স্পিডবোটটি নিয়ে বাড়ির সামনে হাওরে ঘুরতে বের হন ১৫ জন। স্পিডবোটটি ধনু নদীতে গেলে সেখানে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ছিটকে একটি জেলেদের নৌকার ওপর গিয়ে পড়ে। তখন স্পিডবোটটি পানিতে তলিয়ে চারজন নিখোঁজ হন আর বাকি ১১ জন সাতরে তীরে ওঠেন। ঘটনার পর পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার তৎপরতায় নামেন।
এর আগে, গত শুক্রবার উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট চরপাড়া এলাকায় ধনু নদে স্পিডবোট ডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর গতকাল শনিবার এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার হয়। এ নিয়ে নিখোঁজ হওয়া মোট চারজনের মধ্যে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। এখনও একজন নিখোঁজ রয়েছেন।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে ধনু নদের চরপাড়া এলাকায় ঘটনাস্থল থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ভাসমান অবস্থায় লায়লা আক্তার (৭) ও শিরিন আক্তারের (১৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। লায়লা স্বপন মিয়ার মেয়ে মোছা. ও শিরিন আক্তার নবাব মিয়ার মেয়ে।
উদ্ধার হওয়া তিনজনসহ নিখোঁজ আরও একজনের বাড়ি উপজেলার আন্ধাইর গ্রামে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এমএ কাদের জানান, আজ সকালে ধনু নদের চরপাড়া এলাকায় ঘটনাস্থল থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ভাসমান অবস্থায় লায়লা ও শিরিন আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। পরে উদ্ধার হওয়া দুজনের মরদেহ তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আন্ধাইর গ্রামের নবাব মিয়ার ছেলে রানা মিয়ার বিয়ে উপলক্ষে ভাড়ায় আনা স্পিডবোটটি নিয়ে বাড়ির সামনে হাওরে ঘুরতে বের হন ১৫ জন। স্পিডবোটটি ধনু নদীতে গেলে সেখানে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ছিটকে একটি জেলেদের নৌকার ওপর গিয়ে পড়ে। তখন স্পিডবোটটি পানিতে তলিয়ে চারজন নিখোঁজ হন আর বাকি ১১ জন সাতরে তীরে ওঠেন। ঘটনার পর পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার তৎপরতায় নামেন।